খড়ির বাবা-মায়ের বিপদে পাশে এসে দাঁড়ালো ঋদ্ধি, তবে কি এবার স্বামীর উদার মনের পরিচয় পাবে খড়ি?

খড়ির বাবা মায়ের বিপদে পাশে এসে দাঁড়াল ঋদ্ধি, তবে কি এবার স্বামীর উদার মনের পরিচয় পাবে খড়ি? গত সপ্তাহেই টিআরপির সিংহাসন হারিয়েছে স্টার জলসার টপার ধারাবাহিক ‘গাঁটছড়া’ (Gantchhora)। তবে তাতে কি, টিআরপির শীর্ষে নিজেদের জায়গা হলে মানুষের মনে আরো জেদ বেড়ে যায় যে, কাহিনীতে আর কি টুইস্ট ঢোকানো যায় এই নিয়ে। সুতরাং এই ধারাবাহিকের শুরু থেকেই একের পর এক টুইস্ট বর্তমান।
View this post on Instagram
সঙ্গে খড়ি-ঋদ্ধির ধামাকাদার রসায়ন সবটাই মন কেড়েছে দর্শক মহলের। রাহুল-দ্যুতির বিয়ে হয়েছে অনেকদিন, এদিকে দ্যুতি যে সিংহরায় পরিবারের বউ হওয়ার জন্যে মিথ্যে প্রেগন্যান্সির নাটক করছিলেন তাও প্রমাণিত।কিন্ত এই তথ্য ফাঁস হওয়ার পরেই সবাই খড়িকে ভুল বোঝে। সেই কারণে খড়ি ফের বাপের বাড়িতে ফিরে আসে। এদিকে দ্যুতিকে বড়লোক বাড়িতে বিয়ে দেওয়ার জন্যে খড়ি-দ্যুতির মা বন্দক রেখেছিলেন তাঁদের বাড়ি। মাসে মাসে মোটা টাকার সুদ দিতে হয় তাঁকে।
View this post on Instagram
কিন্তু খড়ি বাড়ি ফিরে আসার পরেই তিনি তাঁর দশকর্মার দোকানটি পুনরায় সজ্জিত করে বিক্রি-বাট্টা শুরু করেছিলেন। কিন্তু ঋদ্ধিমানের ভাই রাহুল তা করতে দিলেন না। সে খড়ির উপর প্রতিশোধ তোলার জন্যে তাঁর দোকানটা এক্কেবারে ভেঙে মুচড়ে এক করে দেয়, সেই কারণে খড়ির পরিবারের এত বড় ক্ষতি জেনে চিন্তায় পড়ে যান। বিশেষ করে খড়ির মা, সে তো কাউকে না জানিয়েই বাড়ি বন্দক দিয়েছিলেন।
View this post on Instagram
এদিকে যাঁর কাছে তাঁদের বাড়ি বন্দক দিয়েছিলেন সেও এসে খড়ির মাকে রীতিমতন শাসিয়ে যায় টাকা ফেরতের জন্যে। এই অবস্থায় খড়ির মা কি করবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না। তখনই তাঁর জামাই ঋদ্ধিমান দেবদূতের মতন তাঁর কাছে দেখা করে কিছুটা সুরাহা করে যান। তিনি টাকা দিয়ে শাশুড়ি মা কে বলেন, আশা করি কিছুটা সমস্যার সমাধান হবে আপনার। দয়া করে খড়িকে কিছু বলবেন না, কিন্তু খড়ি পেছন থেকে সবটাই দেখে নিল। এবার কি তাঁর ঋদ্ধিমানের উপর মন গলবে। সেটাই দেখার পালা।