ঋষিকে নির্দোষ প্রমাণ করতে এক হল সেন পরিবার, তারা কি পারবে নিজেদের লড়াইয়ে সফল হতে?

ঋষিকে বাঁচাতে ছদ্মবেশ নিয়েছে পিহুরা, সত্যই কি ঋষিকে বাঁচাতে পারবে পিহু! স্টার জলসার অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘মন ফাগুন’ (Mon Phagun)। টিআরপির জায়গাতেও এই ধারাবাহিকের স্থান ভাল পজিশনেই। হবে নাই বা কেন, এই ধারাবাহিকের নায়ক-নায়িকার রসায়নে এক্কেবারে বুঁদ দর্শক মহল।
View this post on Instagram
তাঁদের রোমান্স, অভিমান, খুনসুঁটি সবই দর্শকদের বেশ আকৃষ্ট করে। তবে খুব শীঘ্রই ঋষি-পিহুর কেমিস্ট্রি শেষ হতে চলেছে, আর সেই জায়গায় আসতে চলেছে স্টার জলসার নতুন ধারাবাহিক ‘সাহেবের চিঠি’। যাই হোক, এবার আসা যাক আলোচ্য বিষয়ে। ঋষি-পিহুর ভুল বোঝাবুঝি, পিহুর বাবাকে কে খুন করেছিল সবটাই পিহুর চোখের সামনে চলে এসেছে। ঋষির বাবার সহকারী মণিকা খুন করেছিল পিহুর বাবাকে, তাঁদের দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পত্তির জন্যে, সবটাই মণিকা নিজেই স্বীকার করে।
View this post on Instagram
আর পিহুকে ফাঁসাতে গিয়ে পিহুর জালে নিজেই পড়ে যায়, এবং গ্রেফতার হয়। এদিকে ঋষিকে যে পিহু ভুল বুঝেছিল সেটাও উঠে আসে পিহুর চোখের সামনে। কারণ, মণিকা নিজে বাঁচার জন্যে ঋষিকে পিহুর চোখে খারাপ করে দিয়েছিল। সে বলেছিল, ঋষির বাবা তোমার বাবাকে খুন করেছিল যে, সেটা ঋষি সবটাই জানে। এই কারণে পিহু ঋষির সঙ্গে সব সম্পর্ক ত্যাগ করে সরে গিয়েছিল। কিন্তু মণিকার কাছ থেকে সব জানার পর, পিহুর চোখের সামনে থেকে সব পর্দা খুলে যায়। মিল হয় দুজনের। এদিকে ঋষিকে তাঁর পিসামশাইয়ের মৃত্যুর কারণে গ্রেফতার করা হয়। তাই এবার ঋষিকে বাঁচাতে পিহু ছদ্মবেশ নেয়, শুধু পিহু নয়।
View this post on Instagram
পিহু তাঁর শ্বশুরবাড়ির সবাইকে নিয়ে ছদ্মবেশ ধারণ করে। এই ভাবেই তাঁরা আসল সত্য খুঁজে বের করে ঋষিকে জেল থেকে ছাড়িয়ে আনবে। কারণ ঋষির পিসামশাইয়ের মৃতদেহ কেউ দেখেনি। সুতরাং এখানে প্রমান হয় না যে ঋষি খুন করেছে। তাইলে কি পিহু পারবে তাঁর মিঃ সেনকে ফিরিয়ে আনতে!